ফ্রিল্যান্সিং

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং । কোন কোন ফ্রিলান্সিং কাজগুলো মোবাইল দিয়ে করা যায়?

আজকের এই পর্বে আমরা আলোচনা করবো কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় বা মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর কোন কোন কাজগুলো করা সম্ভব। অনেকেই আমাকে ফেসবুকে মেসেজ করে থাকেন যে ভাইয়া আমার ল্যাপটপ বা কম্পিউটার নেই, আমি কি তাহলে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবো বা আসলেই কি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা সম্ভব কিনা? বিশেষকরে যারা এই অনলাইন সেক্টরে একদম নতুন তারা এই ধরনের প্রশ্ন করে থাকে। আর এই কারনেই আজকের এই পর্বে আমি আপনাদের বিষয়টা একদম ক্লিয়ার করে দিবো কিভাবে মোবাইল দিয়ে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায় বা মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং রিলেটেড কাজ করা কি আসলেই সম্ভব কিনা।

তো চলুন শুরু করা যাক,

আপনি যদি গুগলে বা ইউটিউবে গিয়ে সার্চ দেন ” কিভাবে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করা যায় “ তাহলে হাজারো পোস্ট এবং টিউটোরিয়াল পেয়ে যাবেন যেখানে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করার অনেক উপায় দেখানো হয়েছে। ওগুলো দেখলে আপনার মনে হবে যেন এই পৃথিবীতে টাকা করা পানির মতো সহজ। কিন্তু আপনি ১০০% নিশ্চিত থাকতে পারেন সেগুলো সব স্কেম। সেগুলো ফলো করে আপনি কোনো ইনকাম তো করতে পারবেননি না। তার সাথে প্রতারনা হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। যদিও কিছু ইনকাম হয় কিন্তু সেটা দিয়ে আপনার মোবাইল খরচও উঠবে না।

এখন আপনি বলতে পারেন যে, ভাইয়া আপনি কিভাবে এতো নিশ্চিত হয়ে বলতে পারেন যে “সব স্কেম”। এর কারন হচ্ছে, এটা আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি। আমি নিজেও একসময় নতুন ছিলাম এই অনলাইন জগতে। শুরুর দিকে বিভিন্ন স্প্যাম সাইটের সাথে জড়িত ছিলাম। এভাবে অনেক সময় নষ্ট করেছি। কিন্তু তারপরেও কোনো ক্ষতি হয়নি। জানতে পেরেছি অনলাইন জগতে কোনটি সঠিক, কোনটি ভুল।

যাইহোক, এই কারনেই আজকের এই পর্বে আমি অনলাইন জগতে এমন কিছু কাজের কথা বলবো যেগুলো করার জন্য ল্যাপটপ বা কম্পিউটার আবশ্যক না। আপনি চাইলে আপনার হাতের স্মার্টফোন দিয়েই কাজগুলো করতে পারবেন।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ৮টি জনপ্রিয় উপায়

তো এখন আমরা সেই কাজগুলো নিয়েই বিস্তারিত আলোচনা করবো।

১। কন্টেন্ট রাইটিং এবং ব্লগিং

কন্টেন্ট রাইটিং এবং ব্লগিং হচ্ছে লেখালেখির কাজ। আপনার যদি লেখালেখি ভালো লাগে তাহলে এই সেক্টরে কাজ করতে পারেন। নিজের ওয়েবসাইট খুলে বা অন্য কারো ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট রাইটার হিসেবে কাজ করতে পারেন। আমার কথা যদি বলি, আমি অনলাইন জগতে ক্যারিয়ার শুরুই করেছিলাম মোবাইল দিয়ে লেখালেখি করে, যাকে ইন্টারনেটের ভাষায় ব্লগিং বলা হয়।  আর যেহেতু এটা লেখালেখির কাজ তাই কম্পিউটার থাকা বাধ্যতামূলক না। হাতের মোবাইলফোনটি দিয়েই করা যায়। মোবাইলে একটি গুগল ডক বা নোটপ্যাড এপ ইন্সটল করে সেখানে টাইপিং করে কন্টেন্ট লেখা যাবে।

আরো পড়ুনঃ

  1. ব্লগিং কি? ব্লগিং করে কিভাবে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে হয়

প্রতিটা কন্টেন্ট লেখার জন্য ৫ থেকে ১০ ডলার পর্যন্ত পাওয়া যায়। তবে অবশ্যই লেখার কোয়ালিটি অনেক প্রফেশনাল হতে হবে।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং

বাংলাদেশে অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনি লেখালেখি করে আয় করতে পারেন যেমন, জে আইটি, টেকটিউন্স, বিস্ময়, ট্রিকবিডি ইত্যাদি। এছাড়াও ইন্টারন্যাশনাল ফ্রিলান্সিং মার্কেটপ্লেসে একজন ফ্রিলান্স রাইটার হিসেবে কাজ করতে পারেন।

২। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটার

বর্তমানে প্রায় প্রতিটা কোম্পানির সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি বিজনেস পেজ বা একাউন্ট আছে। যেখানে কোম্পানির প্রচার প্রচারণার জন্য কাজ করা হয়ে থাকে। যেমন, এড ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা, প্রোডাক্টের বিভিন্ন ফিচার, সুবিধা অসুবিধা পোস্ট করা, কাস্টমারদের প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেয়া, পোস্টের কমেন্টের রিপ্লে দেয়া ইত্যাদি। এই সকল কাজগুলো করার জন্য অবশ্যই একজন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটারের প্রয়োজন হয় যারা এই কাজগুলো কোম্পানির হয়ে করে থাকে। আর এগুলো করার জন্য ল্যাপটপ বা কম্পিউটার থাকা আবশ্যক না।

পড়তে পারেনঃ

  1. ডিজিটাল মার্কেটিং কি? চাকরির ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা কেমন?
  2. ডিজিটাল মার্কেটিং শেখা কিভাবে শুরু করতে হয়?

যেমন, আপনি যখন ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন সেখানে বিভিন্ন কমেন্ট পরে, আপনি সেগুলোর উত্তর দেন। আবার বন্ধুদের সাথে মেসেঞ্জারে চ্যাট করেন। এগুলোই আপনি আগে নিজের জন্য করতেন, এখন কোম্পানির হয়ে করবেন। এটা করার জন্য ফেসবুকে কিছু কোম্পানিকে খুজে বের করে তাদের সাথে মেসেজের মাধ্যমে আপনার সার্ভিসের কথা বলবেন। পরবর্তীতে যদি তাদের প্রয়োজন হয় তাহলে আপনাকে তারা নিয়ে নিবে।

৩। ভার্চুয়াল এসিস্টেন্ট

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার আরেকটি জনপ্রিয় উপায় হচ্ছে ভার্চুয়াল এসিস্টেন্ট হিসেবে কাজ করা। ভার্চুয়াল এসিস্টেন্ট বলতে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানির অফিসিয়াল কাজে সহায়তা করা। একজন ভার্চুয়াল এসিস্টেন্ট অফিস সহকারি হিসেবে কাজ করে। এরা কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকে যেমন, ওয়েব রিসার্চ, এডমিন সাপোর্ট, ক্লাইন্টদের ইমেইল করা এবং রেস্পন্স দেয়া, ফোনে ক্লাইন্টদের সাথে কথা বলা, প্রব্লেম সল্ভিং ইত্যাদি। আর এই কাজগুলো করার জন্য কম্পিউটার দরকার হবে না। হাতের স্মার্টফোন দিয়েই করা যাবে।

৪। ফটোগ্রাফি এবং ভিডিওগ্রাফি

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সবথেকে সহজ এবং চাহিদামূলক কাজ হচ্ছে এই ফটোগ্রাফি এবং ভিডিওগ্রাফি। অনলাইনে স্টক ফটো এবং ভিডিওর অনেক চাহিদা রয়েছে। আর এই কারনেই স্টক ফটো এবং ভিডিওগুলো অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ভালো দামে বিক্রি হয়ে থাকে। যেমন, shutter stock, Pond5, Istock ইত্যাদি। বিভিন্ন দেশের ক্লাইন্টরা এই ওয়েবসাইটগুলোতে আসে এবং তাদের প্রজেক্টে ব্যবহার করার জন্য স্টক ফটো এবং ভিডিও কিনে থাকে। আপনার নিজের স্মার্টফোন দিয়ে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানের বা আকর্ষণীয় জায়গার ছবি তুলে বা ভিডিও করে সেগুলো এই ওয়েবসাইটগুলোতে আপনি বিক্রি করতে পারবেন। তবে অবশ্যই মোবাইল ফোনের ক্যামেরা কোয়ালিটি অনেক উন্নত হতে হবে।

৫। ফটো এডিটিং

আপনি যদি ফটো এডিটিং এ এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তাহলে এই জবটি আপনার জন্য। আমরা যখন ফেসবুকে নিজেদের ছবি আপলোড দিতে যাই তখন অবশ্যই ছবিটি এডিটিং করে তারপর আপলোড দেই। এটা শুধু ফেসবুকে ছবি আপলোড দেয়ার ক্ষেত্রে না, ফটো এডিটিং প্রায় সবক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। যেমন, ওয়েবসাইটে ফটো আপলোড দেয়ার আগে সেটা এডিট করতে হয়, বিভিন্ন প্রজেক্টে ছবি ব্যবহার করার আগে সেটা এডিট করতে হয়, কোম্পানির বিভিন্ন প্রমোশনাল ভিডিওতে ছবি ব্যবহার করার আগে সেটা এডিটিং করে তারপর ব্যবহার করতে হয়, এছাড়াও আমরা প্রায় সকল ইকমার্স ওয়েবসাইটে প্রোডাক্টের ছবিগুলো দেখি সেগুলো শুধু ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলেই আপলোড দেয়া হয় না, সেগুলো অবশ্যই প্রথমে এডিটিং করতে হয়।

এই ফটো এডিটিং করার জন্য পূর্বে কম্পিউটার আবশ্যক হতো।কম্পিউটারের বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার দিয়ে সেই সকল ছবিগুলো এডিটিং করা হতো। এখনো সফটওয়্যারগুলো ব্যবহার করেই করা হয় তবে তথ্যপ্রযুক্তি অনেক উন্নত হওয়ায় বর্তমানে সেই সকল সফটওয়্যারগুলোর মোবাইল ভার্সন বা এপ্লিকেশন বের হয়েছে। যেগুলো আমরা স্মার্টফোনে ব্যবহার করেই ফটো এডিটিং এর কাজগুলো করতে পারি খুব অনায়াসে। যেমন, মোবাইল দিয়ে ফটো এডিটিং করার জন্য কিছু জনপ্রিয় এপ্লিকেশন হচ্ছে, Adobe Photoshop, Adobe Lightroom, Picsart, Snapseed, PhotoLab, VSCO, AirBrush ইত্যাদি। এই সকল এপ্লিকেশন ব্যবহার করে আপনি প্রফেশনাল ফটো এডিটিং এর কাজ করতে পারবেন। সবগুলো এপ্স আপনি গুগল প্লেস্টোরে পেয়ে যাবেন।

৬। ট্রান্সলেসন বা ভাষা পরিবর্তন

আমরা বাঙালি, তাই বাংলা ভাষায় কথা বলি, আর যেহেতু ইংরেজি একটি ইন্টারন্যাশনাল ভাষা তাই বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক এবং প্রফেশনাল ক্ষেত্রে আমাদের ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করতে হয়। এগুলো ছাড়াও বর্তমানে পৃথিবীতে প্রায় ৬৫০০ ভাষা রয়েছে।

আমরা যেমন বাঙালি তাই বাংলা ভাষা বুঝি, ঠিক তেমনি অন্যদেশের মানুষ তাদের নিজেদের ভাষা বুঝে যেমন, ফ্রান্সের মানুষ ফ্রেন্স ভাষা বুঝে থাকে। তারা কিন্তু বাংলা বুঝবে না। আবার আমরা কিন্তু ফ্রেন্স ভাষা বুঝবো না। আর এই কারনেই ট্রান্সলেসন বা ভাষা পরিবর্তনের প্রয়োজন হয়। যেমন বাংলা টু ইংলিশ, ইংলিশ টু বাংলা, হিন্দি টু ইংলিশ, ফ্রেন্স টু ইংলিশ ইত্যাদি।

অনলাইনে এই ট্রান্সলেসন বা ভাষা পরিবর্তনের কাজের অনেক চাহিদা। বিশেষকরে ফ্রিলান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে। আপনি যদি ফ্রিলান্সার মার্কেটপ্লেসে যান তাহলে দেখতে পাবেন ভাষা ট্রান্সলেসনের একটি ক্যাটাগরি রয়েছে যেখানে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ভাষা পরিবর্তনের কাজ পাওয়া যায়।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং

আর তাই আপনি যদি এই সেক্টরে কাজ করতে চান তাহলে বাংলা এবং ইংলিশের সাথে দুই/তিনটা ভাষা শিখতে হবে যেমন, হিন্দি, ফ্রেন্স ইত্যাদি। আর এই কাজগুলো করার জন্য ল্যাপটপ বা কম্পিউটার থাকা লাগবে না, হাতের স্মার্টফোন দিয়েই করা যাবে।

৭। ডাটা এন্ট্রি

ডাটা এন্ট্রি বলতে ছোটখাটো কিছু কাজ বোঝায় যেগুলো মোবাইল দিয়ে করা যাবে যেমন, ডক ফাইল থেকে পিডিএফ ফাইলে কনভার্ট করা, এক্সেলে ডাটা ইমপোর্ট করা, কোনো টেক্সট ফাইলকে টাইপ করা, কেপচা পুরন করা, প্রেজেন্টেশন তৈরি করা ইত্যাদি। এগুলো করার জন্য আলাদাভাবে কোনো স্কিল শেখার প্রয়োজন হয় না। আর তাই কাজগুলো তুলনামুলতভাবে সহজ এবং অনলাইনে এটার চাহিদার সাথে সাথে প্রতিযোগিতাও অনেক বেশি। ডাটা এন্ট্রির কাজগুলো করার জন্য অনলাইনে অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেমন, আপওয়ার্ক, ফাইভার, পিপল পার আওয়ার, ফ্রিলান্সার, ফ্লেক্সজব ইত্যাদি। এই সকল ওয়েবসাইটে আপনি একজন ডাটা এন্ট্রি অপারেটর হিসেবে কাজ করতে পারবেন।

৮। ওয়েবসাইট ব্যবস্থাপনা

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সর্বশেষ কাজটি হচ্ছে ওয়েবসাইট ব্যবস্থাপনা। এই কাজটি করার জন্য কম্পিউটার বা ল্যাপটপ প্রয়োজন হয় তবে এমন কিছু কাজ রয়েছে যেগুলো মোবাইল দিয়েই করা যাবে যেমন, ওয়েবসাইটে পোস্ট করা, পোস্টের কমেন্টের রিপ্লে দেয়া, ইকমার্স ওয়েবসাইট হলে পণ্য আপলোড করা, প্রোডাক্টের অর্ডার ম্যানেজ করা ইত্যাদি। এইসব কাজ আপনি হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়েই করতে পারবেন।

তো এই ছিলো মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার কিছু জনপ্রিয় অনলাইন জব যেগুলো করার জন্য ল্যাপটপ বা কম্পিউটার থাকা আবশ্যক না। হাতে একটি স্মার্টফোন থাকলেই কাজগুলো খুব অনায়াসে করা যাবে। আপনি চাইলে এগুলো করেই ফ্রিলান্সিং করতে পারেন।

সবশেষে আপনাকে একটি সতর্কবাণী দিয়ে দেই সেটা হচ্ছে, অনলাইনের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ধরনের লোভনীয় অফার, পোস্ট, ব্যানার দেখতে পাবেন আপনি। যেমন, ১ ক্লিকে ১০০ টাকা ইনকাম, বিকাশে পেমেন্ট, ১০০% পেমেন্ট পাবেন আমিও পেয়েছি, এপ থেকে ৭ দিনে ২০ হাজার ইনকাম ইত্যাদি। এগুলো সবই স্প্যাম। আপনার সাথে প্রতারনা করে টাঁকা হাতিয়ে নেয়ার চেষ্টা করবে। যদি এগুলোর সাথে জড়িত হোন তাহলে আপনার সময়, টাকা এবং পরিশ্রম সবই বৃথা যাবে। তাই সাবধান থাকবেন। ভালোমতো একটি স্কিল শিখুন, অনলাইনে ফ্রিলান্সিং সেক্টরে কাজ করে সুন্দর ক্যারিয়ার গড়ুন।

এছাড়াও আপনি যদি ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ওয়ার্ডপ্রেস, ইউটিউবিং, টেকনোলজি বিভিন্ন টিপ্স এন্ড ট্রিক্স, ডিজিটাল স্কিল শিখতে চান তাহলে আমার ইউটিউব চ্যানেল আজই সাবস্ক্রাইব করে ফেলুন। কারন আমি প্রতিনিয়ত ডিজিটাল স্কিল বিষয়ক টিউটোরিয়াল পাবলিশ করে যাচ্ছি আমার চ্যানেলে।

Shahab Uddin Chowdhury

I am Sajid Imon, Professional Web Designer and WordPress developer.

Don`t copy text!